নামের অর্থ

আখিরাত শব্দের অর্থ কি? আখিরাতের ধারণা

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে আজকে আমরা আলোচনা করবো আখিরাত অর্থাৎ পরকাল নিয়ে আখিরাত আরবি শব্দ এর শাব্দিক অর্থ সাধারণত মৃত্যুর পরবর্তী জীবন কে বোঝানো হয়েছে যা চিরস্থায়ী যার কোন শেষ নেই আখিরাত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একজন মুসলমানের জন্য এবং এটি বিশ্বাস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ফরজ আজকে আমরা মূলত আখিরাতের বিস্তারিত আলোচনা করব এবং এটির গুরুত্ব এবং একজন মুসলিমের বিশ্বাস করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে আমরা আলোচনা করবো আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগবে।নামের অর্থ জানুন

আখিরাত শব্দের অর্থ কি এবং কাকে বলে

আখিরাত আরবী শব্দ এর শাব্দিক অর্থ পরকাল বা মৃত্যুর পরবর্তী জীবন

আখিরাত মৃত্যুর পরবর্তী জীবন কে বলা হয়েছে অর্থাৎ মৃত্যুর পর আমাদের যে জীবন শুরু হবে যেটা আমাদের জন্য চিরস্থায়ী তাকে আখিরাত বলা হয়েছে এবং আখিরাতে সকল হিসাব নিকাশের বিকাশ করা হবে আখিরাত প্রতিটি মুসলমানের জন্য কার্য করা হয়েছে এবং একদিন মৃত্যুবরণ সকলকে করতে হবে আখিরাতে মানুষের ভালো-মন্দ সকল কিছু হিসাব-নিকাশ করা হবে তার কর্মের ফলাফল সাধারণত আখিরাতে বিচার দিবসের দিন দেওয়া হবে এ নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব আরো।

আখিরাতের পর্যায় কয়টি ও কি কি

আখিরাতের পর্যায় দুইটি

  • আলমে বারযাখ
  • আলমে হাশর

আলমে বারযাখ: মৃত্যু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত সময়কে আলমে বারযাখ বলা হয়েছে আলমে বারযাখ অর্থাৎ আমাদের মৃত্যুবরণ এরপর থেকে কেয়ামত পর্যন্ত যে সময়টা নির্ধারিত হবে সে সময় কাউকে আলমে বারযাখ বলা হয়েছে যেটা আমাদের সময়টা স্থায়ী নয় মূলত ক্ষণস্থায়ী বলা হয়েছে অর্থাৎ দুনিয়ার জীবন টাকে উল্লেখ করা হয়েছে মূলত এটি আলমে বারযাখ এর প্রধান উদাহরণ।

আলমে হাশর : কেয়ামত থেকে অনন্ত কালব্যাপী সময় কালকে আলমে হাশর বলা হয়েছে অর্থাৎ কেয়ামতের পর যে অনন্তকালব্যাপী আমরা জীবন যাপন করব মৃত্যুবরণের পর সেটি মূলত আল-হাশরের উদাহরণ অর্থাৎ কেয়ামতের পর থেকেই এরপরে যে স্থায়ী জীবনযাপন আমরা থাকবো আমাদের জন্য অনন্তকালব্যাপী অপরিসীম আল-হাশরের উদাহরণ এবং এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আল্লাহ তায়ালার নাম ও গুণাবলী সৃষ্টির উপর আল্লাহর কুদরতের বর্ণনা

পরকাল কাকে বলে

মৃত্যুর পরবর্তী জীবন কে পরকাল আখেরাত বলা হয় পরকাল নিয়ে আমরা ছোট থেকেই অনেক কথা শুনে এসেছি আমরা যারা মুসলিম পরিবারের সন্তান ইসলাম যাদের ধর্ম আমরা ইসলামিক অনেক কথাই শুনি মৃত্যুর পরবর্তী জীবন পূর্ববর্তী জীবনের সবকিছু নিয়ে আমরা মোটামুটি বিস্তারিত জানি এবং আমাদের কে অনেক কিছু শিখানো হয়েছে কোনটা ভালো কোনটা মন্দ গুনা সবকিছুই আমরা মূলত ভালোভাবেই ধারণা নিয়েছি মোটামুটি আখিরাত এবং পরকাল এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কালকে মূলত প্রত্যেকটি বান্দাকে পরকালের প্রতি বিশ্বাস করতে হবে কেননা এটি আমাদের সকলের জীবনে আসবে এবং এর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা ফরজ একজন মুসলিমকে পরকাল নিয়ে অনেক কথা আমাদের ইসলামে বলা হয়েছে অনেক বানাতে দিছে হাদিসে অনেক বাণীতে হাদিসে বিভিন্ন জায়গায় উল্লেখ করা হয়েছে তা নিয়ে আমরা সম্পূর্ণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আখিরাত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো কি কি

আখিরাত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলো কবরের সাওয়াল জাওয়াব কবরে আরাম অথবা আজাব কেয়ামত হাশর মিজান জান্নাত ও জাহান্নাম

  • কবরের সাওয়াল জাওয়াব
  • কবরে আরাম অথবা আজাব
  • কেয়ামত
  • হাশর
  • মিজান
  • জান্নাত ও জাহান্নাম

অর্থাৎ মৃত্যুর পর কবরে যে সাওয়াল-জাওয়াব করা হবে তার সঠিকভাবে উত্তর প্রদান করা সকল সাওয়াবের সঠিক উত্তর দিতে পারলে জান্নাত লাভ করা এবং সকল ভালো-মন্দ কাজের হিসাব নেওয়া হবে এবং মৃত্যুর পর এবং একদিন পুরো পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবেন এবং আসবে সে সময়কালকে বলা হয়েছে এবং আল্লাহ তা’আলা মৃত্যুর পর বান্দাকে আবার জীবিত করবেন হাশরের মাঠে সকলকে উপস্থিত করবেন সেই সময় কালকে হাশরের হাসুর বলা হয়েছে এবং মিজানের পাল্লায় ভালো-মন্দের ওজনের হিসাব নিকাশ করা হবে এবং তার সকল ভালো কাজের মাধ্যমে তাঁকে জান্নাত ও জাহান্নাম প্রদান করা হবে আখেরাতের সকল দিক থেকে বিবেচনা করলে যা বলে শেষ করা যাবে না এ বিষয়ে গুরুত্ব অত্যাধিক এবং অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ যা আমাদের প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য বিশ্বাস করা একান্ত ব্যক্তিগত ভাবে আল্লাহ তাআলা আখিরাত দিয়েছেন মৃত্যু দিয়েছেন।

এবং একদিন সকলকে মৃত্যুবরণ করতে হবে পরকালে যেতে হবে সকল কিছুর হিসেব-নিকেশ করতে হবে এবং এই সকল কিছুর সম্মুখীন হতে হবে তাই আমাদের উচিত এখন থেকে সমস্ত কিছুর বিশ্বাস করা যথাযথভাবে তা পালনে থাকা এবং বেশী বেশী ইসলাম প্রচারে নিজেকে নিয়োজিত রাখা পৌঁছানোর দায়িত্বে থাকা আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকা আল্লাহর বিধি-বিধান মেনে চলা এবং নিজের ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করা একজন মুসলমান বানিয়ে মৃত্যুবরণ করা গুরুত্বপূর্ণ নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে পেরেছে তাদের জন্য দুনিয়ার জীবন সহজ হয়ে আখিরাত জীবনের সহজ হয়ে গিয়েছে তাই আখিরাত বিশ্বাস করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং একটি ফরজ।

আখিরাতের আলোচনা

এর চাইতে বোকামি আর কি হতে পারে আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি মনে করি পরকালের সব পজিশন জয় করে ফেলেছি যেখানে অনন্তকাল থাকবে সেখানকার জন্য মাত্র 2 ঘন্টা সাধনা আর আজকাল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে দুই ঘণ্টায় খরচ করা হয় না আমরা দশ মিনিটেই এশার নামাজ পড়ে যায় অথচ এশার নামাজ হলো সবচেয়ে দীর্ঘ একদিন মসজিদে নামাজ পড়ছে তার নামায পড়া দেখে আমার ভীষণ কষ্ট হচ্ছে আমি ভাবছিলাম এই যদি হয় নামাজের অবস্থা তাহলে বেনামাজির অবস্থা কি হবে চার রাকাত নামাজ পড়ে ফেলছে আমাদের অনেকেরই অবস্থা এমন দেড় মিনিট এই চার রাকাত নামাজ পড়ে মনে করি জান্নাতে কিনে ফেলেছি আমাদের মধ্যে এমন মানুষ আছে যারা আজ পর্যন্ত ফজরের সময় ঘুম থেকে জেগে দেখেনি সূর্যোদয়ের সময় তাদের ঘুম ভাঙ্গে জীবনে কখনো তারা ফজরের সিজদা আদায় করার সৌভাগ্য লাভ করেনি।

আমাদের মাঝে এমন কত মানুষ আছে যে জীবনে একবারও আল্লাহকে সেজদা করেনি আমাদের সমাজে এমন আছে যে ঘরের একজন পবিত্র কোরান পড়তে শিখেনি আছে যে ঘরের কেউ সম্পর্কে নামাজ সম্পর্কে অবগত নয় বলুন এর কি কোন শেষ আছে অথচ সকলকে আল্লাহর দরবারে যেতে হবে কিন্তু এর প্রস্তুতি কোথায় মনে রাখতে হবে এ পৃথিবীতে আমাদের লক্ষ্য ছিল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর আদর্শ বাস্তবায়ন করা দুর্ভাগ্যবশত প্রদীপকে নেভাতে বসেছি আমরা নিজ হাতে তাঁর রচিত জীবনাদর্শের প্রতিটি ইট তুলে এনেছি আমরা বাগানের মালি আমরা বাঙালি তাহলে বানাবে কিভাবে বাগাবাত হবে কিভাবে আসুন জান্নাতের পথে রাসুলের বাগাবাত করি জান্নাতের সন্ধান করি আমাদের কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য স্থল।

কোরআন পাকে ইরশাদ হচ্ছে তাদের প্রতিপালক তাদের পান করাবেন বিশুদ্ধ পানীয় সূরা দাহার 21 সত্যিকার অর্থে এটাই তো জীবনের সফলতা আল্লাহ যখন নিজ বান্দাকে পবিত্র পানীয় পান করাবেন সেখানকার পরিবেশ হবে ভিন্ন স্ত্রী স্বামীকে পান করাবে স্বামী স্ত্রীকে এই মর্যাদা লাভ করার পথে তাওহীদ রিসালাত ও আখিরাতের প্রতি মানুষকে আহবান করে নিজেদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করা এ পথে চলতে গিয়ে হয়তো নিজেদের আবেগকে বিসর্জন দিতে হবে বিসর্জন দিতে হবে চোখের সামনে দেখা অনেক স্বার্থকে তবে পাব আমরা এর যথাযথ পুরস্কার না তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের পিতামাতা পতি পত্নী ও সন্তান সন্তানদের মধ্যে যারা সৎকর্ম করেছে তারাও এবং ফেরেশতাগণ তাদের কাছে উপস্থিত হবে প্রত্যেক দরজা দিয়ে সূরা রাদ আয়াত 23 এটা হচ্ছে জীবনের প্রকৃত সফলতা শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে এটাই তো আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত আল্লাহ আমাদের সকলকে কবুল করুন আমী অর্থাৎ আমাদের এখন থেকে আখিরাতের জন্য তৈরি হতে হবে এবং আখিরাতের সকল কাজকর্ম কি নিজের আয়ত্তে আনতে হবে।

নিজেদেরকে নিজের সকল পাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে হবে নিজেকে নিজের দিতে হবে যে আমরা একদিন মৃত্যুবরণ করবো এবং মহান রাব্বুল আলামিনের আজ থেকে আমাদেরকে আখিরাতের প্রত্যেকটি কথা স্মরণে নিজেদেরকে প্রত্যেক কিভাবে তৈরি করা এবং নিজেদের সকল ভুল ত্রুটি কাছ থেকেই কমানোর চেষ্টা করা আখিরাতের জন্য তৈরি হওয়া এবং আখিরাতে যাওয়ার সকল বিধিবিধানগুলো সঠিকভাবে পালন করা যাতে আমরা খুব সহজেই মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে যাতে যেতে পারি এবং তার দিদারে সম্মুখীন হতে পারে এবং হাসিমুখে আমরা সকল কিছু গ্রহণ করতে পারি জান্নাত গ্রহণ করতে পারি জান্নাত ভোগ করতে পারি তাই আখিরাতের প্রতি আমাদের বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে আমাদের ঈমান ঠিক রাখতে হবে ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করতে হবে আর দুনিয়াতে ঈমান নিয়ে বাঁচতে হবে যাতে আমাদের ঈমান কোনভাবে নড়বড়ে না হয় যেন শক্তভাবে ধরে রাখতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে আখিরাতের গুরুত্ব অত্যধিক এবং এর গুরুত্ব বলে শেষ হবে না যতটুকু যায় বুঝা যায় আখিরাত প্রত্যেকটি মুসলমানের জন্য বিশ্বাস স্থাপন করা ফরজ তাই আখেরাতের গুরুত্ব অপরিসীম।

আখিরাত মানুষের শেষ ঠিকানা

সবশেষে এটাই প্রমাণিত হয় যে এবং বলা যায় যে আল্লাহ তায়ালা এক ও অদ্বিতীয় তার গুণাবলী বলে শেষ করা যাবে না যা অসহনীয় এবং অপরিসীম আল্লাহতালা মহান রাব্বুল আলামিন ফরমান খুবই স্পষ্ট যে আল্লাহ তালা বলেছেন তোমরা দুটি কাজ করে নাও প্রথমত ঈমান ঠিক করা এবং ভালোভাবে আমল করো আমি তোমাদেরকে পৃথিবীতে শাসন ক্ষমতা প্রদান করবো তোমাদের দ্বীনকে প্রতিষ্ঠা করে দেব তোমার অন্তর থেকে ভয় ভীতি দূর করে দেবো তোমাদেরকে শান্তি ও নিরাপত্তা দান করব ।

হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ আছে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন এমন একটা সময় আসবে যখন ইরাকের সীমান্ত থেকে একজন সুন্দরী নারী অলংকার সজ্জিত হয়ে একাকী বায়তুল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছে যাবে আল্লাহর ঘর তাওয়াফ করবে কিন্তু এই দীর্ঘ সফর তার দিকে চোখ তুলে তাকাবে না তার দিকে প্রসারিত হবে না শান্তি ও নিরাপত্তা পৃথিবী হবে মহান রাব্বুল আলামিনের অঙ্গীকার জীবন সম্পর্কে তেমনি রয়েছে ।

জান্নাত সম্পর্কে আল্লাহ বলেন যেদিন আল্লাহর সম্মানিত অতিথি রুট করব যেদিন আল্লাহকে সম্মানিত অতিথি যখন তারা আল্লাহর সমীপে এসে পৌঁছাবে উপস্থিত হবে তখন তাদেরকে তাদের সম্পর্কে হচ্ছে তারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে তখন তারা জান্নাতের কাছে উপস্থিত হবে তখন দরজাসমূহ খুলে দেয়া হবে সুতরাং আল্লাহকে বিশ্বাস এর জন্য তাঁর সকল হাদিস এবং

কুরআন কোরআনুল কারীমে ইরশাদ করা সকল কথা এবং বাণী আমাদের মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে হবে জান্নাত পেতে হলে আখিরাত সকল কিছু পেতে হলে আমাদেরকে বেশি বেশি আল্লাহর বিধি-বিধান এবং শরীয়ত মোতাবেক কাজ করতে হবে নিজেদের জীবনকে ইসলামিক ভাবে তৈরি করতে হবে শরীয়তের প্রতি আকৃষ্ট হতে হবে এবং আল্লাহতালার গুণাবলীর নিজেদের বিশ্বাস এর মাধ্যমে আল্লাহর ভালবাসা অর্জন করতে হবে তাঁর নৈকট্য লাভের জন্য।

আল্লাহর ভালোবাসা পেতে হলে আল্লাহর কাছাকাছি যেতে হবে এবং বেশি বেশি করে আল্লাহর প্রশংসা এবং ছাওয়াব জিকিরে মশগুল থাকতে হবে যাতে আমরা আল্লাহর নৈকট্য লাভে পৌঁছাতে পারি আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং আপনারা আখিরাত ও মৃত্যুর পর পরকালের জীবনের সম্পর্কে জানতে পেরেছেন প্রয়োজন আপনাদের উপকারে আসে তাহলে আমরা খুশি হব ভাল থাকবেন আসসালামু আলাইকুম।

Tanvir Mahtab

আমি তানভীর মাহতাব, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতার উপর অনার্স এবং মাস্টার্স সম্পূর্ণ করেছি। আমি এখন Bangla Newspaper সহ এখন টিভি ও নাগরিক টিভি পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *