নামের অর্থ

আল্লাহ তায়ালার নাম ও গুণাবলী সৃষ্টির উপর আল্লাহর কুদরতের বর্ণনা

আসসালামু আলাইকুম সবাইকে আজকে আমরা আলোচনা করব আল্লাহ তায়ালার কুদরত তার গুণাবলী তার ক্ষমতা আল্লাহতালার প্রতি বিশ্বাস আল্লাহতালার নিয়ামত ও সৃষ্টি ।আখিরাত শব্দের অর্থ কি? আখিরাতের ধারণা

আজকে আমরা এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং আমাদের প্রত্যেক মুসলিম বান্দাদের জন্য এটি কত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি বিশ্বাস করা আমাদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে আমরা সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করব। সুতরাং আপনাদের পোস্টটি পড়ে আশা করি ভালো লাগবে।

আল্লাহ তায়ালার কুদরত

বলতো কে সৃষ্টি করেছে আকাশ এবং জমিন এবং তোমাদের জন্যে আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন। আর আল্লাহ তা’আলা বলেন

এরপর তারা আমি মনোরম বাগান সৃষ্টি করেছি তার বিখ্যাত উৎপন্ন করার ক্ষমতা তাদের নেই ।অতএব আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি (সূরা নমল: আয়াত 60)।

একটি মানব শিশু যখন থেকে বুঝতে শুরু করে তখন থেকেই তার মধ্যে অনুসন্ধান স্পৃহা কাজ করতে শুরু করে। সে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন করতে শুরু করে।

এ অনুসন্ধানে মানব জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ চোখের সামনে যা দেখি তা সম্পর্কে জানতে চাই প্রতিটি মানুষের মধ্যে অনুসন্ধানের একটি বিদ্যমান।

আমাদের মাঝে এই গুণটি বিদ্যমান। আর আল্লাহতায়ালাকে দেখা যায়না জান্নাত আমাদের সামনে নেই জাহান্নাম আমাদের সামনে নেই ।কিন্তু আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে অনুসন্ধানী শক্তি দিয়েছেন।

এ অনুসন্ধানে স্পৃহা মানব জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। আর এই অনুসন্ধানী সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তা’আলা নিজে এজন্য আমরা আল্লাহকে অনুসন্ধান করি।

এখন কথা হল আল্লাহ তায়ালাকে কিভাবে অনুসন্ধান করব ।আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে অনুসন্ধানী শক্তি দিয়েছেন তাকে দেখা যায় না এবং ছোঁয়াও যায়না।

তিনি অদৃশ্য এরপর দাবি করেছেন যেন আমরা তাকে সন্ধান করি ।আমরা তো প্রতিনিয়তই কত বিস্ময়কর সৃষ্টি রহস্য প্রত্যক্ষ করছি আমরা কি ভেবে দেখেছি এগুলো পেছনে কোন শক্তি কাজ করে?

আল্লাহর নাম ও গুণাবলী

আমরা কি কখনও অনুসন্ধান করে দেখেছি এসব কে পরিচালনা করেছেন ? তিনি হচ্ছেন অদৃশ্য এক মহান সত্তা এবং তিনি এক ও অদ্বিতীয় তার মতো কেউ নেই। তিনি আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ মালিক এবং আসমান ও জমিনের তিনি একমাত্র মালিক আর কেউ না।

আল্লাহ তাআলার কুদরত এবং ক্ষমতা অপরিসীম ।আমরা দেখি রাত আসলেই সমগ্র জগত অন্ধকার হয়ে যায়। আচ্ছা সমগ্র জগৎ কিভাবে অন্ধকারে ঢলে পড়ে যায় ?এরপর যখন পূর্ব দিগন্ত থেকে একটি আলোক মাথা উঁচু করে দাঁড়ায় তখন সমগ্র জগত আলোকিত হয়ে উঠে?

এত বড় সূর্য পৃথিবীর তুলনায় যা বারও লক্ষ গুণ বড় এ বিশাল সূর্যটি প্রতিনিয়ত ঠিক একই জায়গায় উদিত হয়। চলে একই গতিতে আবার নির্দিষ্ট একটি জায়গায় আমন্ত্রিত হয় ।

প্রতিবছর সুনির্দিষ্ট মৌসুমী সে তার স্থান পরিবর্তন করে ।বছরের একটি নির্দিষ্ট মৌসুমে বৃক্ষলতা আর পাতাগুলো ছিড়ে ফেলে দেয় আবার একটি সময় ফলাফলে পাতায় ভরে যায়।

বৃক্ষলতা আসে বসন্ত কখনো বা আবহাওয়ায় উদাসীনতা ছড়িয়ে পড়ে ।কখনো বা অনুভব করি প্রাণচাঞ্চল্য বছরের নির্দিষ্ট সময়ে ঝড় বৃষ্টি আসে রৌদ্র মেঘের আচ্ছাদিত হয়।

চাঁদ কখনো বারে কখনো কমে আবহাওয়া কখনো প্রবল বেগে প্রবাহিত হয় কখনো মৃদু মন্দ বেগে কখনো গরম আবার কখনো ঠান্ডা।

তাহলে কি বিশ্বাস করা যায় না যে আল্লাহ তা’আলা কত মহান ও শক্তিশালী তার মত আর কেউ নয়? তিনি এক ও অদ্বিতীয় তিনি একক সত্তা হিসেবে সকল মুসলিমদের বিশ্বাস করা ফরজ। আসলেই কি আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তিও সত্তা আছে ?

এমন কেউ আছেন কি যার হাতে আমাদের ভাগ্যের চাবিকাঠি ?কে আমাদেরকে এক বিন্দু পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন?

কে আমাদেরকে বলার শক্তি দিয়েছেন ?আমাদের শ্রবণশক্তি কে দিয়েছেন ?আর কে দিচ্ছেন আমাদের উপলদ্ধি ক্ষমতা?

আল্লাহ সর্বশক্তিমান কথাটির অর্থ বুঝিয়ে লেখা হলো

তিনি ছাড়া আমাদের কোনো আর কোন মাবুদ নেই ।তাকে বিশ্বাস করা আমাদের একান্ত ফরজ এবং আল্লাহ তায়ালাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসা এবং তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।

এবং তাঁর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে বিশ্বাস করা এবং তার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করা এবং তাঁর প্রত্যেকটি জিনিসের প্রতি আমাদের অনুগত প্রকাশ করা একান্তই ফরজ।

যেমন আমরা দেখি সারি সারি পর্বতমালা দাঁড়িয়ে আছে আর এর ভিতর লুকিয়ে আছে শুভ্র সাফেদ মর্মর পাথর। বাহির থেকে দেখা যায় কয়লার বিশাল স্তুপ ।

এর ভিতর লুকিয়ে আছে মূল্যবান হীরা বরফ আচ্ছাদিত পাহাড় আর তার বুক জুড়ে সবুজ-শ্যামল বৃক্ষরাজি।

পাহাড়ের তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত ঝরনা এবংবহমান নদী নালা প্রবাহিত সমুদ্রের পর সমুদ্র ।পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ে যাচ্ছে সুস্বাদু পানি আর বৃষ্টির ফোঁটা। ঝিনুকের মুখে পড়লে হয় মুক্তা ।

সাপের মুখে পড়লে হয় বিষ ।হরিণের মুখে পড়লে হয় মেশকে আম্বর গাভী ।ও বকরির মুখে পড়ে হয় দুধ পানি মানুষের প্রাণে সৃষ্টি করে জীবন।

এক ফোঁটা নাপাক পানিকে কে এমন সুন্দর অবয়বে রূপান্তরিত করেছেন ?এ পানি থেকে কাউকে বানাচ্ছেন পুরুষ কাউকে নারী কাউকে অনিন্দ্ সুন্দর আবার কাউকে কুৎসিত কাউকে লম্বা কাউকে খাটো ।

পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখুন কত সুন্দর কত সাজানো-গোছানো কোথাও সমতলভূমি পাতানো বিছানা ।কোথাও আদিগন্ত বিস্তৃত মরুভূমি আবার কোথাও দাঁড়িয়ে আছে সারি সারি পর্বতমালা।

কোথাও বা সবুজ-শ্যামল বৃক্ষের সারি আবার কোথাও বা ফলবান বৃক্ষ মেলা ।

কোথাও বা সীমাহীন কণ্টকাকীর্ণ গাছ দেখতে একই রকমের পাতা । অথচ তার সুগন্ধি এমন যে চারপাশ মৌ মৌ হয়ে ওঠে একই রকমের গাছের ছাল খেতে কি মিষ্টি ।স্বাদ একই রকমের গাছের ডাল কিন্তু তাতে এত পরিমান কাটা।

আল্লাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস

আসলে আমরা তো প্রতিনিয়ত এ বিস্ময়কর সৃষ্টি রহস্য প্রত্যক্ষ করছি। আমরা কী একবার ভেবে দেখেছি এগুলোর পেছনে মহান কোন শক্তি নিহত রয়েছে ?আমরা কি কখনও অনুসন্ধান করে দেখেছি এই সবকিছু পরিচালনা করেছেন কোন অদৃশ্য সত্তা?

কোরআন কারীমে ইরশাদ হচ্ছে-বলো তোমরা কি ভেবে দেখেছো আল্লাহপাক যদি রাতকে কিয়ামত দিবস পর্যন্ত স্থায়ী করেন আল্লাহ ব্যতীত এমন কোন মা’বুদ রয়েছেন যিনি তোমাদেরকে আলোক এনে দিতে পারবে ?তবুও কি তোমরা কর্ণপাত করবে না ?(সূরা কাসাস: 71).

তাহলে কেন আমরা আল্লাহ তায়ালার কুদরত কে অস্বীকার করব? তার সৃষ্টিকে অস্বীকার করব ?এবং তিনি যে এক ও অদ্বিতীয় কেন আমরা অস্বীকার করব ?

সুতরাং আমাদের প্রত্যেক মুসলমানদের উচিত ।আল্লাহতালাকে বিশ্বাস করা তার সৃষ্টিকে বিশ্বাস করা এবং তিনি যে এক ও অদ্বিতীয় এবং তারপরে আর কোন মালিক নেই তা আমাদের সেটা বিশ্বাস করা।

কুরআনে আরো ইরশাদ হচ্ছে বলো তোমরা কি ভেবে দেখেছো আল্লাহতালা যদি দিনকে কিয়ামত দিবস পর্যন্ত স্থায়ী করেন আল্লাহ ব্যতীত এমন কোন মাবুদ আছেন ?

যিনি আমাদের জন্য রাতের আবির্ভাব ঘটাবেন যাতে তোমরা বিশ্রাম করতে পারো ? তবুও কি তোমরা ভেবে দেখবে না ? (সূরা কাসাস :72).

সৃষ্টির উপর আল্লাহর কুদরতের বর্ণনা

আল্লাহ তাআলার যিনি মাত্র 6 দিনে এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন ।তাহলে আমাদের বুঝা উচিত তিনি কত মহান এবং এক অদ্বিতীয় এবং তার ক্ষমতা কত শক্তিশালী এবং তিনি কত দয়ালু ।

যিনি আমাদেরকে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন আল্লাহ তাআলার ক্ষমতার সম্পর্কে আমরা যতই শুনি তা শেষ হবেনা।

আমরা আরো কত রকমের উদাহরণ বলতে পারি যা বলে শেষ করা যাবে না। তিনি যে মহান তার কোন তুলনা নেই এবং তিনি যে সকল ক্ষমতার ঊর্ধ্বে তার সব ভাবে প্রমানিত হয় ।

যেমন এই গোলাপের মধ্যে কে এমন মোহনীয় রং দিয়েছে? কে ঢেলেছে এর ভিতরে ঘ্রান ?গোলাপ গাছের নিচে বিছানো মাটিতে ঘ্রাণ নেই ঘ্রাণ নেই তাতে সিঞ্চিত পানিতেও ঘ্রাণ নেই বাতাসেও তাহলে আসলে কোথা থেকে ?আমরাতো চারপাশে কোথাও এমন রঙের বিচরণ দেখিনি ।

তাহলে চামেলী ফুল সাদা হলো কিভাবে ?গোলাপ কিভাবে লাল হলো ?আর মন মাতানো ঘ্রান বা পেল কোথায়? আর এর পাপড়িগুলো কে বা সযত্নে স্বতন্ত্রভাবে বিছিয়ে দিল ?গাভী আমাদের চোখের সামনে চারা ভক্ষণ করে কিন্তু এ চারা থেকে কিভাবে সৃষ্টি হল দুধ?

ঝিনুকের ভিতর বৃষ্টির ফোটা পড়লে কিন্তু তা মতি হলো কিভাবে ? সাপ মুখে এক ফোঁটা পানি কিন্তু বিষ হলো কিভাবে? এ পানি মানুষও পান করে কিন্তু মানুষের ভিতরে গিয়ে পানি জীবন্ত জীবন হয়ে ওঠে কিভাবে?

এ রূপান্তর কে করেছেন এই সকল রূপান্তরের পেছনে কোন শক্তি কার্যকর?

কোরআন পাকে এরশাদ হচ্ছে বরং তিনি যিনি সৃষ্টি করেছেন আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং আকাশ থেকে তোমাদের জন্য বর্ষণ করেন বৃষ্টি।

এরপর আমি তা দ্বারা মনোরম উদ্যান সৃষ্টিকরি তা থেকে বৃক্ষাদি উদগত করার ক্ষমতা তাদের নেই। আল্লাহর সাথে কোন মাবুদ আছে কি?

আল্লাহর ১০ টি গুনবাচক নাম

নিচে আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামসমূহ দেওয়া হল

  1. আল্লাহু
  2. আর রহমান
  3. আর রহিম
  4. আল মালিকু
  5. আল কুদ্দুসু
  6. আসসালামু
  7. আল মুমিনু
  8. আল আজিজু
  9. আল জাব্বারু
  10. আল-মুহাইমিন
  11. আল মুতাকাব্বির
  12. আল খালিকু
  13. আলবার
  14. আল মুসাওয়িরু
  15. আল গাফফার
  16. আল-কাহার
  17. আল আসমাউল হুসনা
  18. আল-ওয়াহহাব
  19. আর রজ্জাক
  20. আল ফাত্তাহু
  21. আরো বাসিতু
  22. আল হাফিজু
  23. আর রফিও

আল্লাহর প্রশংসা কেন করব

আল্লাহ তায়ালার কুদরত অপারগ এবং অপরিসীম তিনি এক ও অদ্বিতীয় তার ক্ষমতার ঊর্ধ্বে আর কেউ নেই।

তার ক্ষমতাকে আমাদেরকে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে হবে ।এবং তাঁর সৃষ্টিকে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতে হবে এটাই আমাদের ইসলামের জন্য ফরজ ।

কেননা মহান রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন ।এবং আমাদেরকে তাঁর নেয়ামত স্বরূপ সমস্ত কিছু দান করেছেন এবং আমরা তা ভোগ করছি ।

সুতরাং আমাদের আল্লাহ তায়ালার প্রতি অনুগত্য প্রকাশ করা অত্যাবশ্যক ।এবং আমাদের তার প্রতি ভালোবাসা অত্যাবশ্যক। তিনি এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন মাত্র 6 দিনে সুতরাং এ থেকে বোঝা যায় তার ক্ষমতা কতটা অসীম ।

মহাবিশ্ব চন্দ্র সূর্য নক্ষত্র গ্রহ উপগ্রহ বৃক্ষলতা মানব পাহাড়-পর্বত আসমান-জমিন পশুপাখি ইত্যাদি যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই আল্লাহ তিনি সর্বশক্তিমান অনন্ত মহিমা অদ্বিতীয় তিনি সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা রক্ষাকর্তা পালনকর্তা।

নির্ধারিত রোগ-শোক কোন কিছুই তাকে স্পর্শ করিতে পারে না। হায়াত-মউতের মালিক রিজিকদাতা আইন এবং বিধানদাতা একমাত্র তিনি ।

আমরা যা বলি অথবা সযত্নে মনের কোণে যে কথা লুকায় রাখে তিনি সব অবগত আছেন। তার ক্ষমতায় বাধা দিতে বা প্রতিবাদ করতে পারে এমন শক্তি কারো নেই।

যে মহান আল্লাহতায়ালা মাঝে এইসব অসীম গুণাবলী বিরাজমান। তিনি ছাড়া আর কেউ মাবুদ বা একত্ববাদের যোগ্য হতে পারে না ।আল্লাহর প্রতি ঈমান এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল মৌখিক স্বীকৃতি ও আন্তরিক বিশ্বাস ।

যা ইসলামকে প্রবেশ করার প্রাথমিক ও আবশ্যিক শর্ত ঘোষণা করা হয়েছে তা কালিমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থ একথা স্বীকার করা এবং অন্তর দিয়ে বিশ্বাস করা যে মহান সত্তা আল্লাহ নামে পরিচিত তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ প্রভু নেই।

উপসংহার

সুতরাং সবশেষে বলা যায় যে আল্লাহ তায়ালা এক ও অদ্বিতীয়। তার গুণাবলী তার ক্ষমতা তাঁর সৃষ্টির সমস্ত পৃথিবীর সকল কিছুর উর্ধে এবং অনেক সুন্দর ।

তাই ঈমানের দাবী হল আর সবাইকে বর্জন করে কেবল তার প্রতি দৃঢ় প্রত্যয়প্ স্থাপন করা তাকেই ভালোবাসা তাকে ভয় করা।

তাঁর প্রতি ভরসা করা সর্বদা মনে রাখা ।একদিন তার কাছে ফিরে যেতে হবে এবং ভালো-মন্দ পরিণত আল্লাহ তায়ালার ফয়সালার উপর নির্ভর করবে।

তাই আল্লাহ তায়ালার প্রতি আমাদের একান্ত বিশ্বাস করা এবং তার প্রতি ভালোবাসা অর্জন করা একান্তই প্রয়োজন এবং এটা বাধ্য।

আশা করি আজকের পোস্টটি আপনাদের অনেক উপকারে এসেছে। এবং আপনারা বুঝতে পেরেছেন মহান রাব্বুল আলামিনের ক্ষমতা। এবং তার দয়া কতটা অসীম।

আশা করি পোস্টটি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে সবাই ভাল থাকবেন এটাই প্রত্যাশা করছি আসসালামু আলাইকুম।

Tanvir Mahtab

আমি তানভীর মাহতাব, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতার উপর অনার্স এবং মাস্টার্স সম্পূর্ণ করেছি। আমি এখন Bangla Newspaper সহ এখন টিভি ও নাগরিক টিভি পত্রিকায় কলাম লিখে থাকি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *